কংসাবতী, কেলেঘাই এবং হলদি—তিন নদীর ত্রিবেনী সঙ্গম ঢেউভাঙায়। তার সামান্য দক্ষিণে জন্ম চিন্ময়ের। ১৯৪৭-এর ফেব্রুয়ারীতে।
কলেজের শিক্ষা শেষ না হতেই, জরিপ দপ্তরে সরকারি চাকরি নিয়ে পুরুলিয়া চলে যান। পাহাড় জঙ্গল আদিবাসী মানুষজনের সংস্পর্শে নতুন জীবনের সূত্রপাত হয় তাঁর। পরে, বাংলায় এম. এ. করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
১৯৭১-এ মেদিনীপুরে ফিরে, মায়ের পরামর্শে কলম ধরেছিলেন। বহু পত্র-পত্রিকায় নিবন্ধ লিখেছেন লোকায়ত মেদিনীপুর বিষয়ে।
এক দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন মন্দির স্থাপত্য নিয়ে। সমীক্ষা করেছেন প্রায় ৭০০ মন্দির। বিরল এক নজীর। ৬৫০টির বেশি একক নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
প্রাচীন মন্দির এবং লোকায়ত জীবনচর্যার অনুসন্ধানে, সমগ্র মেদিনীপুর জেলা জুড়ে নিরন্তর বিচরণ ৮০ ছুঁই-ছুঁই এই তরুণের।
সীমান্ত বাংলার গ্রামীণ খেলাধুলা
অন্যান্য লেখা