খড়গপুরের গীতিকার মুকুল দত্ত
Mukul Dutta, lyricist from Kharagpur
অর্ণব মিত্র।
Home » Medinikatha Journal » Arnab Mitra » Mukul Dutta, lyricist from Kharagpur
গানটি আশির দশকে জনপ্রিয় গায়ক কিশোর কুমারের কণ্ঠে বাঙালি মাত্রই শুনেছেন।এই গানটির সাথে ১৯৭৪ সালে প্রকাশিত কিশোর কুমারের গাওয়া একটি পুজো এলবাম-এর প্রায় সব গানই জনপ্রিয় হয়।এই পুজো এলবাম-এর জন্য আধুনিক গানগুলি যিনি লিখেছিলেন তাঁর নাম মুকুল দত্ত। হ্যাঁ, কথাটি তাঁর একান্ত মনের কাব্যিক প্রকাশ। এবং কথাটি সত্যি।যিনি এই গানটি লিখেছেন তিনি আর নেই। এই পৃথিবী ছেড়ে তিনি চলে গেছেন আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে।আর অনেকেই হয়ত জানেননা তিনি ছিলেন এই রেলশহর খড়গপুরের বাসিন্দা।
১
হিন্দি চলচ্চিত্র পরিচালক ও বাংলা আধুনিক ও চলচ্চিত্র সংগীতের বিশিষ্ট গীতিকার মুকুল দত্ত ছিলেন খড়গপুরের দত্ত পরিবারের সন্তান। তিনি মধ্যপ্রদেশের রেওয়া এলাকায় ১৯২৮ সালের ২৭ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন দত্ত পরিবারে।
মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একটি পার্টিতে মুকুল দত্ত
তাঁর বাবা ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ দত্ত।মায়ের নাম ঊষারানি দেবী। তাঁর বাবার চাকরি ছিল বি, এন রেলওয়েতে । চাকরিতে স্তানান্তরের ফলে গত শতাব্দীর শুরুর দিকে পোস্টিং হয় খড়গপুরে ।তাঁরা থাকতে শুরু করেন সাহেবপাড়ার বোগদার কাছে ৫৭০ নম্বর বাংলোতে। রেলের চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর নিজের বাড়ি তৈরি করেন খড়গপুরের দক্ষিণে কৌশল্যার কাছে। যা দত্ত বাড়ি নামে বিশেষ পরিচিত। তাই মুকুল দত্ত-র কৈশোর জীবন কাটে পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুরে। তিনি প্রাথমিক স্তরের পড়াশোনা করেন তখনকার ইংরেজ দ্বারা প্রতিস্থিত ইন্ডিয়ান হাই স্কুলে। যা এখনকার রেলওয়ে বয়েজ স্কুল নামে পরিচিত ৷ তিনি মাধ্যমিক পাশ করেন এই স্কুল থেকে। মাধ্যম ছিল ইংরাজি। ইন্টারমিডিয়েট পড়াশোনা করেন মধ্যপ্রদেশের বিলাসপুরে। ‘অর্থনীতি’ বিষয় নিয়ে স্নাতক স্তরের পড়াশুনা বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করলেও তা সম্পূর্ণ না করে তিনি চলে আসেন খড়গপুরে৷ এখানে এসে তিনি কয়েক বছর শিক্ষকতা করেন খড়গপুরের দক্ষিণে তাঁদের বাড়ির কাছে সিলভার জুবিলি হাইস্কুলে। এখানে চাকরি করতে করতে তিনি এম,এ পাশ করেন বাংলা সাহিত্য বিষয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে৷
তাঁরা সাত ভাই ও চার বোন। প্রায় সবাই সারস্বত সাধনায় সফল। মুকুল দত্ত ছিলেন পঞ্চমতম । সঙ্গীত, নাটক, চলচ্চিত্র ও শিল্পের বিভিন্ন শাখায় দক্ষ। তাঁর দাদা বিমল দত্ত ছিলেন মুম্বাই সিনেমা জগতের এক অতি পরিচিত নাম।উনি সেই সময়ে হিন্দি ছবির একজন সফল পরিচালক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর আর এক দাদা সত্যেন দত্ত উচ্চ শিক্ষা নিয়ে দিল্লিতে চাকরি করতেন উচ্চপদে। নৃত্য-নাট্য জগতেও দক্ষতা ছিল তাঁর।দাদা সরোজিৎ দত্তও ছিলেন উচ্চ শিক্ষিত। দামোদর ভ্যালি করপরেশন-এ উচ্চপদে ছিলেন। নাটক ও নাট্যশিল্পের চর্চায় সময় অতিবাহিত করতেন। তাঁর ভাই শ্যামল দত্ত ও উৎপল দত্ত এম,এ পাশ করার পর সিলভার জুবিলি হাইস্কুলে শিক্ষকতা করেছেন।
মুকুল দত্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম,এ পাশ করেন ও সেই সময় থেকেই শুরু হয় তাঁর কর্মজীবন। ছোটবেলা থেকেই ছিল তাঁর গান ও সিনেমার প্রতি আগ্রহ। তাঁর গানের গলাটিও ছিল চমৎকার।খড়গপুরে সিলভার জুবিলি হাইস্কুলে শিক্ষাকতা করতে করতে তিনি খেলাধুলা ও গানবাজনার চর্চার জন্য কৌশল্যামোড়ের কাছে বানিয়েছিলেন ‘দক্ষিণী সমাবেশ’ নামে একটি ক্লাব। তবে ১৯৫৭ সালে খড়গপুরের চাকরি ছেড়ে মুম্বাই পাড়ি দেন চিত্র-পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। দাদা বিমল দত্তের পরামর্শে তাঁর সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। মুম্বাই ইয়ুথ কয়ার গ্রুপে সঙ্গীত পরিচালক সলিল চৌধুরী-র সাথেও সহ গায়কের জন্য কাজ করেন কয়েক বছর। তারপর সেই সময়ের বিখ্যাত বাঙালি সিনেমা-পরিচালক বিমল রায়-এর প্রোডাকশনে যোগ দেন। তবে মুম্বাইতে থাকলেও ও হিন্দি ছবি পরিচালনা করলেও ১৯৫৮ সাল থেকে বাংলা ছবির ও আধুনিক গানের গীতিকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৬২ সালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় –এর সুরে তাঁর লেখা ‘তার আর পর নেই,নেই কোন ঠিকানা’ গান থেকেই তাঁর জনপ্রিয়তা তৈরি হয়।
এরপর বেশ কিছুকাল জনপ্রিয় বিমল রায়-এর কাছে সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ করেন।বিমল রায় ছাড়াও পরে বাঙালি পরিচালক হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায়-এর সাথেও সহ-পরিচালকের কাজ করেছেন।এর পর তিনি নিজেই হিন্দি সিনেমা পরিচালনা শুরু করেন।
জনৈক অভিনেত্রীর সাথে পরিচালক মুকুল দত্ত।
প্রথম ছবিটি তৈরি করেন ১৯৭০ সালে।নাম ‘আন মিলো সজনা’। তার পরের বছর তৈরি করেন ছবি ‘ইয়ার মেরি জিন্দেগী’। এরপর ১৯৭২ সালে তৈরি করেন ছবি ‘রাস্তে কা পত্থর’। পরের বছর ১৯৭৩ সালে তৈরি করেন ছবি ‘ছলিয়া’। এরপর ‘আজ কি ধারা’ ছবিটি বানানোর পর ১৯৮৪ সালে ‘ফুলওয়ারি’ নামে শেষ হিন্দি ছবিটি বানান।
২
তবে হিন্দি ছবি পরিচালনার সাথে সাথে বাংলা ভাষায় গীতিকার হিসেবে সমান্তরাল ভাবে তাঁর সঙ্গীতময় সফর চলতে থাকে যা ১৯৬০-এর দশক থেকে ১৯৯০-এর দশক পর্যন্ত বাংলা আধুনিক ও চলচ্চিত্র সংগীতের জগতেকে সমৃদ্ধ করেছিল।হিন্দি ছবির পরিচালক হিসেবে নয়, একজন সফল গীতিকার হিসেবে আজও তিনি বেশি জনপ্রিয়।
মুকুল দত্ত -এর ভাই খড়গপুরের সিলভার জুবিলি স্কুলের একসময়ের প্রধান শিক্ষক উৎপল দত্ত (বর্তমানে প্রয়াত)
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, কিশোরে কুমার,রাহুল দেব বর্মণ, লতা মঙ্গেশকার, আশা ভোঁসলে এবং আরও অনেক জ্ঞানী-গুণী শিল্পী তাঁর লেখা গানে গান গেয়েছেন। ১৯৬২ সালে হেমন্তের গলায় মুকুল দত্তের লেখা প্রথম দুটি গানই সুপারহিট৷ ‘তার আর পর নেই’ এবং ‘তুমি এলে অনেকদিনের পরে যেন বৃষ্টি এল’৷ ‘আগমন’ ছবিতে ১১টি গানের মধ্যে ৮টি গানই ছিল মুকুল দত্তের লেখা৷ কিশোর কুমারের প্রথম দুটি বাংলা আধুনিক গানই তাঁর লেখা। ‘একদিন পাখি উড়ে যাবে’ এবং ‘বাবা ও খোকা’৷ ১৯৮০ সালে মুকুল দত্তের লেখা কিশোরের কণ্ঠে পুজোর চারটে গানই সুপারহিট । গানগুলি হল ‘আমার পুজার ফুল ভালোবাসা হয়ে গেছে’, ‘সে যেন আমার পাশে’, ‘চোখের জলের হয় না কোনও রং’, ‘কেন রে তুই চড়লি ওরে’। এই এলবামে ‘সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে’ গানটি লিখেছিলেন মহঃ রফির জন্য, মহঃ রফি গানটি ভেবেছিলেন উত্তমকুমারের স্মৃতিতে গাইবেন কিন্ত্ত মহঃ রফিও দ্রুত চলে গেলেন। মুকুলের কথায় রফি এবং উত্তমের প্রসঙ্গ শুনে ওই গানটি গেয়েছিলেন কিশোর কুমার এবং গানটি সুপারহিট হয়েছিল৷ রাহুল দেববর্মণের সুরে শেষ সিনেমা ‘১৯৪২- একটি লাভ স্টোরি’ হিন্দি ছবির গানগুলি জনপ্রিয় হওয়ার জন্য পরে একই সুরে বাংলায় গানগুলি বানানো হয়। তখন হিন্দি সুর অনুসারে সবগুলো গান লিখেছিলেন মুকুল দত্তই।
তিনি বাংলা ছবি ‘মণিহার’-এ গান লেখার জন্য পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ গীতিকার-এর বি,এফ,জে পুরস্কার। এছাড়া ‘বাঘিনী’ ছবির গীতিকার হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন। ১৯৬৪ সালে ‘পলাতক’ ছবিতে ও তারপর ১৯৭৫ সালে ‘ফুলেশ্বরী’ ছবিতে গান লেখার জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার-এর পুরস্কার পেয়েছেন।
খড়গপুরের দক্ষিণে অবস্থিত সিলভার জুবলি হাইস্কুল (এই স্কুলে একসময় শিক্ষকতা করেছেন মুকুল দত্ত)
চিত্র পরিচালক ও গীতিকার মুকুল দত্তের জীবনের অল্প অংশ জুড়ে বাংলা৷ বাংলায় থেকেছেন কম, তবু তিনি বাঙালির সাংস্কৃতিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে গিয়েছেন৷ তাই মুকুল দত্তকে বাঙালি দ্রুত ভুলে যাবেন না। তিনি নিজের লেখা গানে বাঙালির প্রেম,কল্পনা, অনুভুতি ও চিরকালীন আশার কথাকেই লিখে রুপ দিয়ে গিয়েছেন, তাই তাঁকে ব্যাখ্যা করতে হলে তাঁর লেখা ‘মন নিয়ে’ ছবির এই গানটির কথা বার বার মনে আসে ‘চলে যেতে যেতে দিন বলে যায়, আঁধারের শেষে ভোর হবে’।
৩
তাঁর কর্মজীবনের অনেকটা অংশ কাটে মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি-তে। গান লিখেছেন বাংলায়। বাংলা গানেই তিনি সফল গীতিকার। তাই বাংলায় তাঁর যাতায়াত লেগেই থাকত। প্রায় প্রতি দু’তিন বছর অন্তর তিনি খড়গপুরের বাড়িতে এসেছেন। তবে স্থায়ী ভাবে থেকেছেন মুম্বাইতেই ।ফ্ল্যাট কিনেছিলেন জুহু ও সান্তাক্রুজ-এর কাছে।
খড়গপুরের দক্ষিণে কৌশল্যামোড়ের কাছে অবস্থিত মুকুল দত্ত-এর বাড়ি
‘শিলালিপি’ সিনেমার সুবাদে অভিনেত্রী চাঁদ উসমানী-কে বাংলা শেখানোর দায়িত্ব ছিল মুকুল দত্তের। সেই সুত্রে দীর্ঘদিন দেখাশোনা এবং প্রেম। তারপর বিয়ে করেন চাঁদ উসমানিকে। তাঁদের একমাত্র পুত্র সন্তান রোশন দত্ত-এর জন্ম হয় ১৯৭২ সালে।তবে স্ত্রীকে নিয়ে কখনো খড়গপুরে তাঁর বাড়িতে না এলেও নিজে বহুবার এসেছেন ও তাঁর একমাত্র ছেলে রোশন দত্ত-ও নিয়মিত আসেন খড়গপুরের দক্ষিণে তাঁর বাবা- ঠাকুরদার এই বাড়িতে। ১৯৮৯ সালে তাঁর স্ত্রী চাঁদ উসমানীর মৃত্যু হয়। তিনি একা হয়ে পড়েন। তবে তিনি সৃষ্টিশীল থেকেছেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।
তাঁর মৃত্যু হয় ১৫ জুলাই ২০০৮ সালে ,মুম্বাইতে, নিজের ফ্ল্যাটে।
তাঁর জনপ্রিয় আধুনিক ও ছায়াছবির গানের তালিকা,
আধুনিক গান
১ তার আর পর নেই (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়)
২ তুমি এলে অনেক দিনের পর যেন বৃষ্টি এল (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়)
৩ আরও ভালো হত (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়)
৪ বন্ধু তোমার পথের সাথীকে (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়)
৫ একদিন পাখি উড়ে (কিশোর কুমার)
৬ নয়ন সরসী কেন (কিশোর কুমার )
৭ এই যে নদী (কিশোর কুমার)
৮ সে তো এল না (কিশোর কুমার)
৯ চলেছি একা কোন অজানায় (কিশোর কুমার)
১০ আমি নেই ভাবতেই ব্যথায় (কিশোর কুমার)
১১ তারে আমি চোখে দেখিনি (কিশোর কুমার )
১২ আমার পুজার ফুল (কিশোর কুমার)
১৩ কেন রে তুই চড়লি (কিশোর কুমার)
১৪ সে যেন আমার পাশে (কিশোর কুমার)
১৫ চোখের জলের হয় না (কিশোর কুমার)
১৬ তোমায় পড়েছে মনে (কিশোর কুমার)
১৭ আজ থেকে আর ভালোবাসার (কিশোর কুমার)
১৮ জড়িয়ে ধরেছি যারে (কিশোর কুমার)
১৯ মন দরজা খুলে দে না (কিশোর কুমার)
বাংলা ছায়াছবির গান
১ জীবনপুরের পথিক রে ভাই (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়৷ ছবি পলাতক)
২ কেন গেলে পরবাসে (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি মণিহার)
৩ কে যেন গো ডেকেছে আমায় (হেমন্ত-লতা৷ ছবি মণিহার)
৪ যখন ডাকলো বাঁশি (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়৷ ছবি বাঘিনী)
৫ ফুলেশ্বরী, ফুলেশ্বরী ফুলের মতো নাম (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়৷ছবি ফুলেশ্বরী)
৬ যেও না দাঁড়াও বন্ধু (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়৷ ছবি ফুলেশ্বরী)
৭ টাপুর টুপুর বৃষ্টি (হেমন্ত মুখোপাধ্যায়৷ ছবি ফুলেশ্বরী)
৮ চলে যেতে যেতে দিন বলে যায় (লতা মঙ্গেশকর৷ মন নিয়ে)
৯ চঞ্চল ময়ুরী এ রাত (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি অদ্বিতীয়া)
১০ চঞ্চল মন আনমনা হয় (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি অদ্বিতীয়া)
১১ যাবার বেলায় (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি অদ্বিতীয়া)
১২ যদিও রজনী পোহাল (লতা মঙ্গেশকর৷ বাঘিনী)
১৩ ওরে মন পাখি (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি অনিন্দিতা)
১৪ কেন গেলে পরবাসে (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি: মণিহার)
১৫ বৃষ্টি অনাসৃষ্টি (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি: প্রতীক)
১৬ ওগো নিরুপমা (কিশোর কুমার৷ ছবি অনিন্দিতা)
১৭ কারও কেউ নইকো আমি (কিশোর৷ ছবি লালকুঠি)
১৮ কে যায় রে (আশা ভোঁসলে৷ ছবি লালকুঠি)
১৯ আষাঢ় শ্রাবণ মানে না তো মন (লতা মঙ্গেশকর৷ ছবি: মণিহার)
M E D I N I K A T H A J O U R N A L
Edited by Arindam Bhowmik
(Published on 27.04.2025)
তথ্যসূত্র -
মুকুল দত্ত -উইকিপিডিয়া।
অকথিত এক সাংস্কৃতিক পরিবার- উজ্জ্বল কুমার রক্ষিত, শারদীয়া এডিটর ২০০৮।
সাক্ষাৎকার- উৎপল দত্ত (গীতিকার মুকুল দত্তর ভাই ও সিলভার জুবিলি স্কুলের অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক)
নিচে কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত জানান।